“Many
languages, many opinions, many attires, in this diversity lies the great
unity.”
This
invaluable observation of Rabindranath Tagore regarding the ideal of a diverse
India has manifested itself as a living truth in our Barak Valley region. In
the Barak Valley, people of many languages, with their traditional clothing and
cultural heritage, have been living side by side, without anyone interfering
with the rights of others. However, no one can escape the influence of time.
Therefore, the mixing of languages is happening all over the world. Probably no
language in today's world has met civilisation and has survived in its pure
form (except for indigenous tribes like the Jarawas). However, in some places,
this mixing is taking an aggressive form, seeking to obliterate other
languages. In every language of India today, the influence of other languages,
especially Hindi and English, is very noticeable. The sudden intrusion of Hindi
or English into people's ordinary conversations has become commonplace. The
influence of English on Bengali has reached such a stage that linguists are
worried about the very existence of Bengali. Bengali parents, 'Baba-Ma' and
'Abba-Amma', have long been replaced by 'Papa-Mommy'. Lately, 'Dada-Didi' are
also being chased away by 'Bro' and 'Sis'. The intimate sweetness of
relationships has been lost due to the influence of foreign languages. 'Phul
Kaka', 'Ranga Pisi', 'Bhalo Jethu', 'Sona Mama', 'Mishti Mashi' – everyone has
come together in a single line and become 'Uncle' and 'Aunty'. The colloquial
language prevalent in the Barak Valley has not been spared from this aggression
either. The sweetness and depth that existed in the Bengali language, prevalent
in the Barak Valley of Assam and the Sylhet region of Bangladesh, are also on
the verge of extinction. The decay of this language is happening at a very
rapid pace. A Bangladeshi linguist, who is currently a resident of a Western
country, lamented at a public meeting in Badarpur some time ago, saying that a
single word from our region can convey a meaning that cannot be adequately
expressed in another language, even with a three-line sentence. As an example,
he presented the word "Ushta".
Scholars
say, "Mother tongue is like mother's milk." Many people share this
belief or feeling. But protecting commonly spoken languages from extinction
has become almost impossible. Nevertheless, in this critical situation for
languages, with the hope of preserving the heritage, an attempt has been made
to present below some words, along with their Bengali meanings, from the
language prevalent among the Bengalis living in the Bam, which still survives
in some form in the ordinary life of the rural areas, but is on the verge of
extinction. It is not possible to translate the colloquial words in English.
Hence Hence these are produced in original form.
|
· অইবো – হবে · অউক্ – হোক;হতে থাকুক · অউত্ত – এই মাত্র,এই
যে · অউনু – এই যে · অক্নাইন – এগুলো ;এই
দ্রব্য গুলি · অগুইন – এ গুলি ,এ জিনিস
গুলো · অগুতা – কেবল একটা · অগুরে – এটাকে · অতাবায় – এদিকে ,এতদঞ্চলে · অতখান – এত পরিমাণ · অতার লাগি – এজন্য · অততা – এত বেশি · অতবিল – এত ক্ষণ · অতানি – এই সমস্থ নাকি
? · অন তনে --- এখান থেকে · অপ্তপ্ -- রোগ গ্রস্থের
মুমূর্ষু অবস্থা · অবায়দি – এদিক দিয়ে · অলা – এ রকম · আইঅও – চলে এস · আইচ্ তাইচ্
-- উদ্বেগে অশান্তি · আইছইন্ -- এসেছেন · আইত্রা – আসছেন · আইদা – বঁটিদা · আইবো – আসবে · আ’উয়ামেলা – ভে করে
কাঁদা · আউকাল – আজুহাত বের
করে গোলযোগ · আউটা –বাঁশের তরজা দ্বারা
নিহছিদ্র নিশ্ছিদ্র বুননযুক্ত বেড়া · আউল জাউল – ওলট পালট · আওচাইন –আস ত · আ’ওলাত -- ধার · আক্তা পিক্তা -- আচমকা · আকাটামি – অশালীন বাক্যালাপ · আখাস্টা – লুলুপ-লুব্ধ · আগ্তিলা – সময়ের পূর্বে · আগ্লচ্ -- ধরা ছোঁয়া
থেকে দুরে · আগুটালি – আনাড়ি পনা · আছনি পাচনি – খুটি নাটি
কাজের ফরমায়েশ · আজ্দা -- প্রকান্ড · আজিজি মিনতি – আনুনয়
বিনয় · আটাই পিটাই -- সংযত পরিসরে · আ’তাল -- গোশালুশালা · আদ্কানি – অর্ধ অংশের
খণ্ড বিশেষ · আদালি – নদীতীরের ঢালু
পাড় · আন্গাড়ুয়া – রুচিকটু
আচরণকারী · আনো্টি – উৎপাত;দুরন্তপনা · আনদু ফানদু – না জেনে
না বুঝে · আনালে বিনালে – অনাদরে
অবহেলায় · আপর্কে -- আড়ালে · ই আড়া – এ বছর · ইক্ছা – এ গাছা,এ খানা · ইকনাইন – এ গুলু · ইগু – এটা · ইগুইন্তা -- এ সমস্তগুলো · ইগু হিগু – এজন সেজন · ইতা কিতা – এ সব কি
? · ইরাইদ – সম্বরণ করা · ইলা -- এরকম · ঈংসা -- বিদ্বেষ · ঈলানি -- নড়ানো · উ’আ – শ্বাস · উ’আটা – বাজারের নির্দিষ্ট
দিন ছাড়া অন্য দিন · উ’আনি – খোসা ইত্যদি
বাতাস দিয়ে আলাদা করা · উ’আমা -- শখ · উ’ক্কা – হুঁকা · উগারতল – ভাড়ের নীচ · • উট্কেট -- সংশয়য় · উদ্রানি – নাজানার
ভান করে জানবার আগ্রহ প্রকাশ · উ’দ্রা – বাকী; · উ’ন্দা – মস্তক অবনত · উন্দাল কুড়িয়া – ঘরকুনো;
গৃহ বিলাসী · উন্দাধুন্দা – অবিরাম;
ক্ষিপ্রতাসহ একের পর এক · উপইত্ -- উপুড় · উপরতক্কা – দায় ছাড়া
বা পরিশ্রম ছাড়া · উপ্রিদোষ – প্রেতাত্মাদির
প্রভাব · উবা – খাড়া · উ্বা – খাড়া হও · উমস্তুইল -- হুলস্থুল · উর্ -- কোল · উ’রা – বাঁশ বেত দিয়ে
অস্থায়ী ছোট ঘর · উ’লা – পুরুষ বিড়াল · উশ্টা -- হোঁচট · উশ্টা খারা – অপমানিত
জন · উ্স্কা – হঠাৎ সজোরে
টান মারা · ঊজইত্ -- যুক্তিতর্ক
না শুনে আনাড়িপনা · ঊযাচিয়া – অনাহুতভাবে
নিজে থেকে এগিয়ে এসে · ঊতানি – ফুসলানো · ঊপ্তামি -- আনাড়িপনা · এইন্ -- এই জন · এইন্ তাইন্ -- ইনিরা · এউক্রিয়া – এক রুখা;স্বাভিমানি
তরুণ · এক্ কাত্রা – এক ফোঁটা · এক জরা -- সামান্য পরিমাণ · একতাইয়া –একরোখা · একপাকির – এক ধরনে · একলরি – ছিপছিপে;মাঝারি
গড়ন · একিন -- বিশ্বাস · এগ্গুতা -- একটামাত্র · এগ্গে -- একটায় · এ্যাজান – হেলান · এটর গুলি পেটর গুলি
– সম্পর্কের সম্পর্ক সমেত · এ্যাড়া -- মাংস · এম্ওইচেতে -- এমনিতে · এ্যারে বা – এই যে দেখছ · এ্যালা -- অবহেলা · ওইচে -- হয়েছে · ওকান – ঐ খানা · ঔ পাকির – এরকম · কইচ্লায় -- বলেছিলে · কইন্ -- বলুন · কউকা -- বলুন · কট্টা -বাটি;পেয়ালা · কদ্রানি –তোষামোদ করা · কর্গুইনতে -- কে কে কোন ব্যক্তিগণ · কাউক্নি –স্ত্রী মহিষ · কানো – কোথায় · কিতা লাগি – কিসের জন্য · কিগুরে – কাকে ; কে
রে · কিতা লাগি – কিসের জন্য · কুটি কুটি – ছোট ছোট · কুদানি – ধমক দেওয়া · কুন্তাইয়া -- কোনদিকে · কুন্তা -- কোনকিছু · কুকাই কুকাই – কাৎরাতে
কাৎরাতত্রাতে · কুটি কুটি – ছোট ছোট · কুদানি – ধমক দেওয়া · কুন্তাইয়া – কোনদিকে · কুন্তা – কোন কিছু · কোবায় – কোথায় · খাঁউকা – আহার করুন · খাক্রা খাক্রি – কাড়া কাড়ি · খাব্লা – হাথের থাবায়
এক সঙ্গে যতটুকু ধরা যায় তা · খাম্রা খাম্রি – পরস্পর
কাড়া কাড়ি · খিয়াইত – বিদ্রূপাত্মক নাম · খুন্টা মারা –চিমটি
কাটা · খেজ্মত – পরিচর্যা · খেরর ফেইন – খাড়া করা
বাঁশ আশ্রয় করে স্থুপীকৃত খড়পুঞ্জ · খেন্নাদৌড় – নৌকা প্রতিযোগিতা · গইড় খাওয়া – লুটাপুটি
খওয়াক · গচর মচর – অকারণে সময়
নষ্ট করা · গ’চো ম’চৌ – গড়িমসি · গতাগতি – দৈহিক মাখামাখি · গট্গটানি – কোন বিষয়ের
সুত্র ধরে স্ত্রীলো্কের রুষ্ট বকুনি · গত্তি – গ্রন্থি বন্ধন · গপর্মই – গল্পকুশল
রমণী · গপুআ – অতিরঞ্জিত কথায়
ভুলাতে পারে যে · গরদিস – কষ্ট ;অসুবিধা · গলা আকি দেওয়া – গলা
খাকারি দেওয়া · গল্লা ঘুরানি – প্রাধান্য
দেখানো · গস্মস্ -- এই সেই
করে সময় যাওয়ানো · গাইড়ো হামানি – কথায়
আমল দেওয়া · গাইয়া কদু – পানি লাউ · গাউগ্রি – মাটির কলসী · গাড়িয়ামি -- আলস্য · গা্’টা – অস্থায়ী দরজা · গাট্টা – দেহাবয়বে বড় · গান্দা মাত – অশ্লীল
অভদ্র কথা · গিরতাইন -- গৃহিনী · গিরি খারা -- হতভাগা · গুড়্গুড়ি – দীর্ঘ নলযুক্ত
তামার বা পিতলের হুঁকা · গুপি ঘর – দরজা জানালা
বিহীন অন্ধকারময় কুটীর · গুলইল – গুল করে তৈরি
মাটির গুল্টি · গেজানি –আড্ডায় বসে
অনাবশ্যক আলোচনাচনাগেল, · গেল্গি – চলে গেল · ঘস্টানি – রগড়ানো · ঘাইয়াড়ি – একাদিক ছিদ্র
যুক্ত সরু গলাওালা হাঁড়ি · ঘাউক – গ্রাহক ,ক্রেতা
· ঘানু –মাকড়শার জালে
আবব্ধ ধুলা ও ধোায়ার ঝুলন্ত ময়লা · ঘুগ্রামি – পরোক্ষে
থেকে বিষয়কে জটিল করণ কর্ম · ঘ্যাংটানি – (ছেলে মেয়াদের
)আবদার পুরণের জন্য নাকি সুরে বার বার আবদার করা · চইর – বৈঠা; নৌকা পরিচালনার
জন্য বাঁশের দীর্ঘ দণ্ড বিশেষ · চউক মুজিয়া – নিশ্চিত
ভাবে · চগা – আজানুলম্বিত ঢিলা
জামা- মুসলমানি পোশাক বিশেষ · চর্কটা -- ইচড়ে পাকা ; লম্পট · চলউকা – চলুন · চাঙ্গোউঠা – আত্মম্ভরি হওয়া · চান্দাইল – খোলা মেলা · চা’য় চা’য় -- ইচ্ছানুসারে · চিড়ানি – কোন কাজ অথবা
কথা দ্বারা অপরকে ব্যজ্ঞ করা · চিতপটাং – হাথ পা মেলে
দিয়ে বুক উপরের দিকে দিয়ে সজোরে পতন · চির্কানি – আর্থ চিৎকার
করা · চিরি আগারি – উভয় পাশে
সীমানার আল বিশিষ্ট দীর্ঘ ভূখণ্ডের ভাগ অনুযায়ী · চুগ্লি গাওয়া – অপবাদ
প্রচার · চু-কারা -- প্ররোচনাকারি · চু্ট্টা -- লম্পট · চুপ্পুত্তি – নীরবে
অতি · চুদুর বুদুর – ছল ছুতা
করা;টাল্ বাহানা · চেতানি – উত্তেজিত করা · চেপচেপা – স্যাঁত স্যাঁতে · চেপাকুপা – এবড়ো থেবড়ো · চেমা গাই – কাজকর্মে
শ্লত গতি · ছইতে মরা – সামান্য
স্পর্শতেই প্রানান্ত হয় · ছওয়া দেওয়া – সংক্ষিপ্ত
দর্শন · ছলাদড়ি – লাভে ি মূলে · ছাকারাখা – আবছা আবছা · ছাড়া কাড়া -- অকপটে · ছেতানি – ত্যক্ত করা · ছেঙ্গাউড়া – সামান্যতেই
প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় এমন · ছান্দাইয়া – সর্বসমক্ষে
বের করে · ছানাবানা – ক্রমানুসার
বিঘ্নিত হওয়া · ছিকা – দ্রব্যাদি ঝুলিয়ে রাখার জন্য
রশিদ্বারা তৈরি ঝুলনা · ছুচা/ছুচরা – প্রবঞ্চক,
বেহায়া · জমজমানি – প্রাচুর্যে
ভরপুর · জাইরা জিত্তা – চুখের
সামনে · জাত্,মারা – জাতি নষ্ট
হওয়া · জাবা জুতি -- আবর্জনাদি · জার্জারি – নিজের নিজের · জা’ল মিটানি – রাগ উপশম
করা · জিগাইর্ -- সমবেত সোরগো · জিত্তা -- জীবিত · জিরানি – বিশ্রাম লওয়া · জুইত্ জাইত্ -- সুযোগ
সুবিধা · জুড়াতালি – টানা টানি
করে আয়োজন · জেজ -- যৌতুক · জেংগাত – হাঠাৎ কর্কশ
স্বরে · জেরুতা – যতটা আছে তা · ঝন্নাৎ -- টিন ,কাঁসা
ইত্যাদি ধাতু জাতীয় বস্তু হঠাৎ পড়ে যাওয়ার শব্দ · ঝিপইর্ -- ফাঁক যুক্ত
এক ধরনের বাঁশের বেড়া · ঝিম্ মারা – চিন্তিত
হওয়া · ঝুল ঝুলা -দেহের অসার
শিতিল ভাব- · টউ – তামা , কাসা ,
ইত্যাদি ধাতু নির্মিত রন্ধন পাত্র বিশেষ · টটা – গালের নীচের দিক · টটা ফুলানি – অভিমানে
মুখ ভার করা · টাইয়া লাগা – ঠাণ্ডায় দেহ অসাড় হয়ে যাওয়া · টাউআ – গলা ধাক্কা · টাল্টি ব্টি্টি –
ফাঁকি জুকি · টিকি – তামাক সেবনের
জন্য কল্কেতে আগুন জালানোর কাঠকয়লা চূর্ণ টিক্লি বিশেষ · টেংটেঙ্গাইয়া – লাফানোর
মত পা ফেলে ফেলে · টেংরামি – রুঢ় ব্যবহার · ট্যানাই লাগরা – বাড়রহত
, বামুন · টেম্বল – বাড়েনা ছোট
এমন বালক বালিকা · ট্যারাটেরি – পরস্পর
ত্রুটি অন্বেষণ করে মন্ত্যব্য করা । · ঠাউয়াইয়া – জোর করে
মুখে খাবার গুজে দিয়ে · ঠারেঠুরে -- সংকেতে · ঠিলু – তালু · ঠ্যাংগা – লম্বা সরু
লাঠির মত ভার বহনের ডান্ডা · ঠেরঠেরাইয়া – অনভ্যস্থ
একপা দুপা করে হাটা · ডগডগা – সবল ও বাড়ন্ত
অগ্রভাগ · ডং’ডংগা – বেঢক লম্বা;
বেমানান উঁচু · ডাইনবাউ -- এদিক সেদিক করা · ডাকবরা – সংবাদ বাহক · ডাটেমাটে – শক্ত সমর্থ
ভাবে · ডিগাইডিগাই – খোঁড়িয়ে
খোঁড়িয়ে · ডিগি দেওয়া – পায়ের
আঙ্গুলে ভর করে গোড়ালি উপরে তুলে উচু হয়ে দাঁড়ানো · ডিটধরা – অনড়ভাবে এক
দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা · ডু’য়ানি – স্তূপাকার
বস্তু বিক্ষিপ্ত করণ · ডু্’পনা – ঠেলা দিয়ে
রাখার ডণ্ড · ডুল্লি – কাপড়ে ঘেরা
দেওয়া পাল্কি · ডেইয়া -- ডিঙ্গিয়ে · ডেক্কাডেক্কি -- ঠেলাঠলি · ডেফডেফা – সম্পুরণভাবে
ভরে উপচে পড়ার মত অবস্থা · ঢং – ঠাট্টা · ঢলা -- ঝুকেপড়া · ঢুপাইল – বাঁশের টুকরা
ইত্যাদির মাথা সমান করে কাটা হয়েছে এমন · ঢুলাইল – মসৃণ করে রাখা
হয়েছে এমন · ঢুশা – মাথা দিয়ে ধাক্কা · ঢ্যাপা – যে জল চলেনা · ঢেপঢেপা – কানায় কানায়
পূর্ণ · তক্তকা – অতিশয় পরিচ্ছন্নচন্ন · তব্দিলা – অবচেতন · তরাতরি – তাড়াতাড়ি · তলই – ধান শস্যাদি রোদে
শুকানোর ব্যবহৃত চাটাই বিশেষ · তাইন – তিনি (সম্মানার্থে
) · তাইর – তার (স্ত্রী
লিঙ্গ সূচক সর্বনাম ) · তাউরি -- দাপট · তায় তায় – যথা নিয়মের
সঙ্গে · দ্বারা ভুজনের আয়োজন · তালাই – বেতের ছোট চাটই · তিন আউংলা ছাগি – অল্প
বয়সী অযোগ্য ছেলে · তিন্তেরকল – তিন কিস্তি · তিন পাইয়া আকল
-- অপ্রিণত বুদ্ধি · তিরতিরাইয়া – অল্প অল্প
করে · তুকাতুকি -- খুজাখুজি · তু তু – কুকুরকে ডাকা · তেড়িবেড়ি – ঝামেলা পাকানো
; অন্যথা · তেনা – পুরাতন কাপড়ের
টুকরা · তেলাইন – ছোট মাটির
হাড়ি · তেলেং তেলেং – প্রগলভুমাদিগে · তোমা তান -- তোমাদিগের · ত্বরাতরি -- তাড়াতাড়ি · থইছি -- রেখেছি · থাউয়া -- বিস্বাদ · থুবানি --কুড়ানো · থেকানি – সজোরে মাটিতে
বার বার ফেলা · থেতলা – পাজি; অবাধ্য · থেন্থেনা – পচে গিয়ে
গলো গলো অবস্থা · দড়ো -- শক্ত · দমনগদ – তৎক্ষণাৎ · দলামচা – জড়ো করা পুটাবৎ
পিণ্ড · দাড়াদিশা – পথ নির্দেশ · দালিদ্দরি – গরিবের
স্বভাব · দিত,রা – দিতেছেন · দুইদরকল – দুদিক থেকে
সুবিধা উপভোগের সুযোগ · দু’ম্বইল -- ধুমসা · দেপ্তা -- দেবতা · দুশা -- দোষারোপ · ধড়া – অঘন বুবনযুক্ত
সল্প পরিসর পরিধান বস্ত্র · ধনিয়া – ধনবান · ধলা -- সাদা · ধাইর্কা – ক্রমে নীচু
হয়ে গেছে এমন যায়গা · ধুইল -- ধূলা · ধুমইস – মেদবহুল মোটা · ধুমধাড়েংগা – উৎসবের
তোড়জোড় সহ আয়োজন · ধেমসা -- বৃহৎবপু বেখাপ্পা গথনের মোটা লোক · নইচি -- নত হয়েছি · নওয়াদাইয়া – নতুনভাবে
বসত বাড়ি নিয়ে আগত জন · নকুল – কৃষক গৃহস্থ
কর্মরত সময় যে সামান্য খাবার খায় · নজর লাগা – কূপ দৃষ্টিতে
পড়া · নটামি -- বেহায়াপনা · নন্হড়ি – ননদ- শাশুড়ি · নাক্টা -- লম্বা নাকযুক্ত ব্যক্তি · নাকুয়ানি – নাকি সুরে
কথা বলা · নাটকিলা – চুখের পাতায়
ফুস্কুড়ি · নালে পাতারে – এলোপাথাড়ি · নাহুমার – গোয়ার ; একরোখা · নিঅড়া – উপকার প্রাপ্ত
হয়ে বিবেকের বন্ধনে আবদ্ধ · নিগ্রা উনি – আবর্জনাময় নোংরা স্থান · নিট্কানি -- নির্লজ্জ ভাবে হাসা · নিমরা – যে কম কথা বলে · নিয়ড়া -- সাহাজ্য গ্রহণ
করে কৃতজ্ঞতা পাশে আবব্ধ হওয়া · নিল্লা – মিশ্রনবিহীন
আমিষ · নুন -- লবণ · নেউকা -- নিন · নেতি – পাটের ছোট দড়ি · নেনা -- খোকা · পগা -- আহাম্মক · পচামি --- নোংরামি্ভ · পাউরি লাওয়া- ভুলে যাওয়া · পাইল দেওয়া -- হাতপাখায়
বাতাস করা · পাখলানি – ঝুড়িতে ফেলে
ঝাকড়া দিয়ে ধোয়া · পাচ,নি – কোন কিছু করার
আদেশ · পাতলা পাড়া দেওয়া –
খর ধাপে সরে পড়া · পাতাইর – প্রস্থের দিক · পাতালর বালি গণা – গভীর
নিরীক্ষণ করা · পাদু়ম্ পাদু্ম্
-- ভয়ে সন্ত্রস্থ · পানি খরচ করা – শৌচ
কর্ম করা · পানিত্ পড়া – আসহায়
হয়ে পড়া · পানি মরা – নিস্তেজ
; নিষ্প্রাণ · পানে দেওয়া – টাকার
বা ধানের বিনিময়ে গরু মহিষ ভাড়া দেওয়া · পাস্রা পাস্রি – হুড়াহুড়ি
; কুস্তাকুস্তি; মারামারি · পিকদানি – পিক ফেলবার
পাত্র · পিচলি – জঙঘার সম্মুখভাগ · পিচপিচা , পিনপিনি
– গুড়িগুড়ি ; অল্প অল্প বৃষ্টি · পিন্দাউরি – গহনা ,সোনা
রূপার অলঙ্কার · পিয়াচ – পিপাসা · পুটকি পাতলা – হালকা
স্বভাব · পেটে পেটে -- মনে মনে · পেটলামা –উদরাময় · পেন্নাত্ --ক্ষিপ্র
গতিতে চলার শব্দ · পে’রাই – গড়িমসি ;অকারণ
বিলম্ব প্রিয়তা · পেরপের করা – বিরক্তিকর
লাগাতার আলাপ · ফউত্ -- সর্বস্বান্ত · ফতুর -- নিঃস্ব · ফরাগতি – প্রশস্ত জায়গাতে
অধিক সুবিধা সম্বলিত পরিসর · ফসাদ -- গণ্ডগোল · ফাই -- অনেক · ফাকড়ামি – ধোকাবাজের
কর্ম · ফাটলওয়া -- আড়িপাতা · ফাত্ফাতাইয়া – দ্রুত
গতিতে · ফাপ্রা লাগা – শ্বাস
বায়ু বন্ধ হওয়া অবস্থা · ফিনুয়া -- হিংসুক · ফুক্কা -- ফাঁপা · ফুছুত করি – কোন ফাঁকে
হঠাৎ · ফুতর পারন – ব্যক্তিত্বহীন
উভয় পক্ষ সমর্থক · ফেইন -- চিরুনি · ফেউআলি – বাঘের আনুসরণকারী
কাল্পনিক পশু · ফেঁচুত ফেচুত -- অভিমানের ক্রন্দন · ফেদা/ফ্যাদা -- ময়লা · ফেফড়ি – স্বরোষ ধমক · ব’ইনারি – রমণীর সঙ্গে রমণীর
পাতানো বন্ধু · বগ,লানি – অশ্রাব্য
বাক্যবাণে জর্জরিত করা · ব’গি চগি – অনর্থ সৃষ্টির
চেষ্টাস্টা · ব’র্তা -- চাটনি · ব‘রম – সমীহ ; শ্রদ্ধা · বস্তনি – বগলদাবা করে
নেওয়ার মত পুটলা · বাইন লাগানি – কুটিল
পরামর্শ দব্বারা দ্বারা বিষয়কে জটিল করা · বা’ইলে বা’ইলে -- মতে মতে;মান্যতার ভান করে · বা’ইল রাখা – সদ্ভাব
বজায় রাখা · বাউগে বাউগে – সুযোগ
মোতাবেক · বাউটা – বাউণ্ডলে · বা’উয়া – হেড়ে গলার
ধ্বনিবনি · বাউগ লাগাইয়া দেওয়া
– সঠিক ভাবে অগ্রসর হওয়ার উপায় বলে দেওয়া · বাউগ্লা বাউগ্লি করা
– ফাঁকা ফাঁকি করা · বাকুড়তালি – কুটিল আচরণ · বাগ আ’লি – ব্যঘ্র ভয়ে
বিহ্বলতা · বাগুয়া – ডাটা সহ পাতা
; · বাচই ঘর – হাটে দোকান
বসার জন্য ছোট খেরি ঘর · বাচ্কিনা – সল্প পরিসরের
গামছা · বাচ খারা – বেছে নিকৃষ্ট
মানের অবশিষ্টাস্টাংশ · বাটকুনি –খর্বাকৃতি
বালিকা · বাটিয়া – বেঁটে লোক · বাড়ল – মুদ্গর; ছুড়ে
মারা ফাবড়ি · বাড়ো উঠা – আশকারা পওয়া · বান মারা – যাদুমন্ত্র দ্বারা আক্রমণ · বান্ডামি – ভণ্ড বেশে
ঘুরে বেড়ানো · বানাউটি – কুটচাল চালানো · বাফড়ী – স্ত্রী · বাবন -- ব্রাহ্মণ · বাবাশ – লাউয়ের খোলাক · বারা বানা –ধান কুটা · বাল্লাা – ছুড়ে মারার
লগুড় · বিচুয়া – কর্ম সচেতন
খর্বকায় চটপটে বালক · বিজলারা – দাঁত খিচুনি
দেয় যে · বিটলা -- রসিক · বি’তুতিতু – বিদ্ঘুটে
চেহারাযুক্ত · বিপুয়ানি – বিলাপ করে
দুঃখ প্রকাশ · বুকিদা – ক্ষুদ্রাকৃত
দা · বুচুৎবাচুৎ -- ফাঁকাফাকি · বুল্কা বুল্কি – উকি
ঝুকি · বুবাই – দিদি;বড় বোন · বেকুন্দা – একরোখা্ · বেগার – বিনিময়ের পরিবর্তে
বহন করে যে;পাল্কির বাহক · বেটিন –- স্ত্রীলোকগণ · বেনালে – অনাদরে · বো্দাই – নির্বোধ ; বোকা · বোচ্কা – কাঁধে বা
মাথায় বয়ে নিয়ে যাওয়ার মত পুটলি · ভকর্ ভকর্ -- বক বক · ভক্রা মাত – বাজে কথা · ভগ্চগ্ -- টালবাহানা · ভজগট -- ঝামেলা · ভদাই -- নির্বোধ · ভাউলাড়া – হৈ হুল্লুড় · ভাসুণ্ডা -- ছন্নছাড়া · ভিজাকাথা – শিতিল স্বভাব
· ভুঞ্জানি – তেল ইত্যদি
তরল পদার্থ মাথায় লাগানো · ভেকা লাগা – হতবাক হয়ে
চাওয়া · ভেমতালা লাগা -- হতভম্ব · মইজী – মাসী মহাশয়া · মজাইল – বেশি পেকে গেছে
এমন · ম’দুর – গুড় · ম’নহড়ি – মাসি শাশুড়ী · মরজাঙ্গি – মৃতবৎ অচেতন · মরমরা – বেশি শুকিয়ে
গিয়ে মর মর করে যে · মরুয়া – অস্তিপঞ্জর
সার · মাই – মাতা · মাইর – মারামারি · মাউগ -- পত্নী · মাড়্ইল আ’ড় -- মেরুদণ্ড · মাতানি – পায়ে হাথ দিয়ে
গুরুজনের আশীর্বাদ বাক্য লাভ করা · মাধাই -- চেষ্টা · মির্মিরাইয়া চাওয়া
– চুখ পিট পিট করে দেখা · মুকইর দেওয়া – উকি দিয়ে
দেখা · মুড়া হুরনির্ বাডি
– ক্ষয়ে যাওয়া ঝাঁটার পিটুনি · মুতা – প্রস্রাব করা · মুরামুরি – গড়িমসি · মু’ল্কা -- ধানের চাল কুলাতে ঝাড়ার সময় ধান মেশানো যে চাল আলাদা হয়ে যায় তা · মেটি টিলা – অনুচ্চ
ছোট টিলা · যংযংগা -- ঝাঝরা · যার্যারি – যে যার
নিজে নিজে · যুংরা – দৈহিক অসুবিধার
দরুন ঝিমানো ভাব · যেগু -- যেটা · রাইতে বিয়ালে – সময়ে
অসময়ে · রাজর আগে – সকলের আগে
ভাগে · রিআইল দেওয়া – সমবেত
ভাবে এক সঙ্গে চিৎকার করা · রেজিল – কৃপণ ও স্বার্থপর · লচ্কা লচ্কি – ঝুলে
লাফালাফি · লড়খড়া – ঢিলা · লদানি পদানি – তোষামোদ
করা · লপকি – লাফ · ল’লি – দোলনা · লাই – জলকেলি · লাকাইর – সারি ;লাইন · লিক লিকা – গায়ে সরু
ও লম্বা এবং নরম · লুডুত্ ভুড়ুত, -- নড়বড়ে · লেউড়া –- গায়ে পরা কাপড় মাটি
ছেচ্ড়ে যাওয়া · লেংলেংকরা – প্রগল্ভতার
স্বাভাব · লেপ্টাগালি দেওয়া –
মাটিতে পা ছড়িয়ে পাছা গেড়ে বসা · লের্খেচা – শীর্ণ · শরাগতি – অংশীদারী · শাইর – অভিজ্ঞ · শাংকা – স্বার্থপর ভাবে
আত্মসাৎ · শিকো থওয়া – চরম নির্যাতন
করা · শিল্লক – প্রবাদ-প্রবচন · শুজনি – বিছানার চাদর · শেবে – সুযোগে · সংগ বংগ – চঞ্চলমতি
;ধড়িবাজ · সিতুবিতু -- এলোমেলো · সিপ্ বাড়িয়ানি – নামমাত্র
পরিবেশন · সিল্লি -- শূলযন্ত্র · সুইত লাগরা – খুঁত খুঁতে
স্বভাব · সেচড় -- ধড়িবাজ · হইর করা – মেরামত করা · হগ,রা – মাছ ধরার ফাঁদ
বেশেষ · হগুইন্তা –কেবল ওগুলো · হচুবা -- আনাড়ি · হড়ি -- শাশুড়িস · হতা -- সেগুলো · হম্বদল – সমান সমান
এর মধ্যে অদল বদল · হরইন্ -- সরুন · হরি লরি থাকা – নিরাপদ
দুরত্তে দূরত্বে থাকা · হরুতা মরুতা
-- কচি কাচাদি · হাই -- স্বামী · হাউকি – চিৎকার করে
ডাকা · হাচালগর – ঠিক ঠিক · হাদাকরি – নিজে থেকে
এগিয়ে এসে · হালা বৌনা – শ্যালক
ও ভগ্নিপতি · হিগু – সেটা · হি বাজু – ও দিক · হিবায়দি – সে দিকে · হিলা কিলা – সে কি রকম
· হুংগা – নাকে নাকে স্পর্শ
করে সোহাগ বিনিময় · হুরইন -- ঝাড়ু · হেইন – সেজন · হেড়কি – পা পিছলানো · হেরান – পরিশ্রান্ত · হেমাবুতা – এক গেয়ে;গোঁয়ার বাগধারা রূপে কিছু বাক্য
বা বাক্যাংশ · অ’টায় আর ক’টায় – সামনাসামনি
পড়ে গিয়ে একেবারে অপ্রস্তুত অবস্থা · অআইল ছালোনো নুন – শেষ
হওয়া কাজে বাধা সৃষ্টি করা · আগে আল্লা বাদে রসুল
– আল্লা রাসুল্ কে সম্বরণ করে · আছরবির গুটা – দুষ্প্রাপ্য
সামগ্রী · আু’টু পানিত হাতার
– তুচ্ছ কাজ দুরুহ হওয়া · আ’তু খলই – যথেচ্ছ ব্যবহারের
পাত্র · ইনোর খের্ হিনো হরানি -- শ্রম কাতরতা · উ’দান মাদান চিন করা
– সময় আসময় বিবেচনা করা · এওত কাত্তি বার মাস
– সারা বছর ধরে · এ্যটির মা পুটির মা
– নগণ্য জনও · কিলাইয়া কাটল্ পাকানি – জোর করে মতলব হাসিল করা · কুটাদি বাইগন পাড়া
– পরোক্ষে কাজ হসিল করা · খাটো না মাটিত – অনিশ্চিত
অবস্থান · খারার তলর মুরুক
-- আয়ত্তাধীন · গাইন্চা পাতাইয়া বআ
– ভিক্ষার জন্য হাথ পাতা · ঘুড়ার ঘাস কাটা – নিষ্ফল
খাটুনি · চিলে পাটা নেওয়া – অলিক
ভাবনা · ধান্দি কান মলা – কৌশলে
শাস্তি দেওয়া · নেকিত ঢেকি – ভাল করলে
খারাপ হয় এমন · পাড়ার তলর ব্যাঙ – অধীনে থাকা বাধ্য ব্যক্তি · ভুতর বেগারি – নিরর্থক
শ্রম · মাথার ঘাম পাও পালানি
– কঠোর পরিশ্রম করা · রাড়ি বেটির দেশ – পৌরুষহীন
এলাকা · লেঙ্গুড় পাইত – সিধা-সাবুদ · সাপে নেউলে – ভীসণ শত্রুতার
সম্পর্ক · হকল্ মাতো টেপ দেওয়া
– অপর ব্যক্তিগণের আলোচনায় অযাচিত মন্ত্যব্যকরণ · হাড়ি বারো আ’ত –ঘুরেফিরে
এক |
No comments:
Post a Comment